হাতে থাকা স্মার্ট ফোন দিয়ে ফ্রীতে ইনকাম করার সহজ কিছু উপাই
কিছু বছর আগেও অনলাইনে কাজ করার জন্য লেপটপ বা ডেক্সটপ দরকার হতো।
কিন্তু স্মার্টফোন এসে আমাদের ইনকাম করার পদ্ধতি খুবই সহজ করে
দিয়েছে। স্মার্ট ফোন দিয়ে ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে সে উপায়
গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ ফ্রী ইনকাম সাইট
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
এই ডিজিটাল যুগে এসে মানুষের জীবনযাত্রায় ইনকামের ধারণ ক্ষমতা অনেক পরিবর্তন
হয়েছে। মানুষ আগের থেকে নিজেকে অনেক পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছে। অনলাইনে
বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম করতে পারছেন তারা। এরমধ্যে খুবই জনপ্রিয় একটি উপায়
হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এই পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি অন্যের যেকোনো পণ্য
অথবা বিভিন্ন সেবা বিক্রয় করে সেখান থেকে কিছু কমিশন অথবা অর্থ উপার্জন করতে
পারবেন।যেমন ধরেন আপনি কোন কোম্পানির থেকে একটি প্রোডাক্ট নিয়েছেন সেই
প্রোডাক্টটি বিক্রি করতে পারলে আপনাকে কোম্পানি ১৫% অথবা ২০%বোনাস দিবে।
বিশেষ করে যারা কোন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সাথে যুক্ত আছে,যেমন
ফেসবুক ইউটিউব এবং ব্লগিং ওয়েবসাইট কাজ করে তারা অ্যাপফিলিয়েট মার্কেটিং
করে বেশ ভালো টাকা ইনকাম করছে।এই কাজগুলো আপনি ফেসবুকে ইউটিউব অথবা
ওয়েবসাইটে এড দেখানোর মাধ্যমে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন এর ফলে
তারা সেই পণ্য দেখে আকর্ষণীয় হয়ে সেই পণ্যটি ক্রয় করবে । এই বিশ্বে
লক্ষ লক্ষ মানুষ এই কাজ করে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে। এই
কাজটি করতে আপনাকে কোন টাকা-পয়সা ইনভেস্ট করতে হবে না।
এই কাজটি করার জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেল অথবা ফেসবুক পেজ থাকলেই আপনি খুব
সহজেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। আর
হ্যাঁ আপনাকে কোন পণ্য তৈরি করতে হবে না কোন পণ্য কিনতে হবে না। কোম্পানি
আপনাকে যে পণ্যটি দিবে আপনি সেই পণ্যটির উপর একবার ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে
পারলে ফেসবুক অথবা ইউটিউব থেকেও ইনকাম আসতে শুরু করবে।
আপনার ফোনে ইন্টারনেট থাকলে পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে গ্রাহকদের কাছে সেই
পণ্যটির ব্যাপারে জানাতে পারবেন। আপনার যে পণ্যের উপর আগ্রহ বা দক্ষতা বেশি
আছে পণ্যটি নিয়ে আপনি ফেসবুক অথবা ইউটিউবের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে
পারবেন এতে করে আপনার পণ্যটি বিক্রয় হবে এবং আপনি সেই পণ্য থেকে কিছু কমিশন
নিতে পারবেন।
ব্লগিং সাইটের মাধ্যমে ইনকাম
আপনারা চাইলে স্মার্টফোন ব্যবহার করে খুব সহজেই ব্লগিং করে ইনকাম করতে
পারবেন। ব্লগিং হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন নির্দিষ্ট একটি বিষয়ের
উপরে নিয়মিত লেখালেখি করা। ব্লগারের মাধ্যমে আপনার নিজের
ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লিখে তা আপনার ওয়েবসাইটে
আপলোড করতে পারবেন। আর হ্যাঁ আর্টিকেলগুলো অবশ্যই সবার থেকে আলাদা হতে হবে
আপনি যদি কোথাও থেকে কপি করে নিয়ে এসে পেস্ট করেন তাহলে গুগল তা কপিরাইট
দিয়ে দিবে।এর ফলে ৯০ দিনের জন্য আপনার ব্লগার ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে যাবে।
আপনি কোন নির্দিষ্ট একটি বিষয়কে সুন্দরভাবে সাজিয়ে পাঠকের সামনে তুলে
ধরতে পারলে এবং এবং সেই লেখাটি যদি গুগলে র্যাঙ্ক করাতে পারেন তাহলে
আপনার এই ওয়েবসাইট থেকে অনেক ভালো টাকা ইনকাম হতে পারে। আপনাকে ওয়েব সাইট
থেকে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই গুগল এডসেন্স একাউন্ট খোলার লাগবে। গুগল এডসেন্স
এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে সেখান থেকেও ইনকাম করতে
পারবেন।
আপনি যদি ব্লগিং এ আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে একটি ইউনিক কোন বিষয় পাঠকের সামনে
তুলে ধরে তার সুন্দর মত বিশ্লেষণ করতে পারেন তাহলে তা হাই র্যাঙ্ক হবে। আপনি
ব্লগার এ আর্টিকেল ঘরে বসে খুব সহজে লিখতে পারবেন, আর্টিকেল লেখার জন্য
অবশ্যই আপনার নিরিবিলি পরিবেশ দরকার আপনি একবার আর্টিকেল লিখে গুগলের
র্যাঙ্ক করাতে পারলে আপনার সেই ব্লগ থেকে নিয়মিত ইনকাম আসতে
থাকবে ।
আপনার ব্লগে যত ভিউ হবে তত ইনকাম আসতে থাকবে। আর আপনি যদি খুব সুন্দর ভাবে
আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে
অর্ডিনারি আইটি আপনাকে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা বেতনের আরটিকে রাইটিং জব দিবে। আপনি
এখান থেকে খুব সহজেই আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।
ফেসবুক থেকে ইনকাম
বর্তমান সময়ে ফেসবুক খুবই জনপ্রিয় একটি অ্যাপস। যারা
স্মার্টফোন ইউজ করে তারা সকলেই ফেসবুকে চালাই। এইজন্য ফেসবুক থেকে
ইনকাম এখন খুবই সহজ পদ্ধতি এসে দাঁড়িয়েছে, ফেসবুক থেকে ইনকামের জন্য
কোন টাকা পয়সা খরচ করা লাগবে না। ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি শর্ট ভিডিও বানিয়ে
সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আবার ফেসবুকে বিভিন্ন কনটেন্ট ভিডিও বানিয়ে
অথবা লাইভ করে সেইখান থেকেও ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে গোটা
বিশ্ব জুড়ে ৩.০৭ বিলিয়ন ফেসবুক ইউজার। এর মানে বুঝতে পারছেন ফেসবুকে ইনকাম
করাটা খুব বেশি কঠিন না।
আপনি চাইলে ফেসবুক মার্কেট প্লেস বিভিন্ন নতুন পুরাতন পণ্য বিক্রয় করে
সেখান থেকে খুব ভালো একটা প্রফিট আসবে। আবার আপনি চাইলে নিদিষ্ট কনো
টপিক এর ওপর একটা বড়ো গ্রুপ বানিয়ে বিভিন্ন পোস্ট, পডাক্ট এর
প্রচার ও কোর্ট সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন। ফেসবুক থেকে ইনকামের জন্য
অবশ্যই আপনার ধৈর্যের দরকার বর্তমান সময়ে যারা বড় কন্টেন্ট
ক্রিকেটার তারা কিন্তু ছোট থাকতে অনেক কষ্ট করে ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে
পারে সক্ষম হয়েছে।
ফেসবুক থেকে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই ফেসবুক থেকে মনিটাইজেশন পেতে হবে। ফেসবুক
থেকে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আপনার পেইজে কম করে ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে
হবে,এবং শেষ ষাট দিনে ৬ লক্ষ ওয়াচ টাইম থাকা খুবই জরুরী । আপনার
ফেসবুক থেকে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য প্রতিদিন কম করে এক থেকে দুইটা ভিডিও
আপলোড করা লাগবে।
একবার যদি ফেসবুক থেকে মনিটাইজেশন পেয়ে যান তাহলে আগের ভিডিও থেকে রেগুলার
ইনকাম আছে থাকবে। আপনার ভিডিওতে যত ভিউয়ার আসবে তত ইনকাম আসতে থাকবে। আপনারা
চাইলে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম শুরু করতে পারেন।
ইউটিউব থেকে ইনকাম
ইউটিউব গুগলের একটি অ্যাপ। বর্তমান এই ডিজিটাল যুগে ইউটিউব খুবই জনপ্রিয়
একটি অ্যাপ ইউটিউবের ভিডিও দেখে অনেকেই অনেক কিছু শিখতে পারে। ইউটিউবে
অনেক রকম সংবাদ ও তথ্য পাওয়া যায় বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলের খবর ইউটিউবে দেখা
যায়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে অনেক ইউটিউবার ইউটিউব থেকে মাসে লাখ টাকার
বেশি ইনকাম করে। ইউটিউব থেকে ইনকামের জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম হচ্ছে গুগল
এডসেন্স।
এর মাধ্যমে আপনি আপনার ইউটিউব ভিডিওর মাঝে মাঝে কোন কোম্পানি অথবা
প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। শুধু বিজ্ঞাপন দেখেই
নয় আরো অনেক মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন যেমন ধরুন আপনি একটি
ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করে ইনকাম সুরু করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে
রেগুলার সময় মত ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করতে হবে। আবার আপনি ইউটুব
সাবস্ক্রিপশনকে কাজে লাগিয়ে ইনকাম শুরু করতে পারেন । এটি এমন একটি উপায়
যেমন ধরুন কোন কোম্পানি আপনার ভিডিও মাধ্যমে তাদের পণ্য প্রচার করতে দিতে
পারে।
আপনি যদি একটু সময় ও বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করেন তাহলে
ইউটুব থেকে অনেক ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য
অবশ্যই আপনার ধৈর্য প্রয়োজন প্রথম প্রথম আপনার ভিডিওতে কোন ভিউ না আসতেও
পারে। আপনাকে ইউটিউব থেকে ইনকাম পেতে হলে চলবে না। যদি আপনি ধৈর্য ধরে
নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে থাকেন তাহলে দেখবেন আপনার ভিডিওতে ঠিকঠাক মত
ভিউয়ার্স এবং আপনার সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ইনকাম করার জন্য সর্বনিম্ন ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে এবং ৪০০০
ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূরণ করতে হবে। তাহলেই আপনি ইউটিউব থেকে
মাসে হাজার থেকে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে ইনকাম
আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন আপনার যদি কোন
ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে সেই ওয়েবসাইট একটি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন এই
বিশ্বে অনেকেই আছে যারা অ্যাপ তৈরি করে মাসে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম
করছে। এই ডিজিটাল যুগে মোবাইল অ্যাপ তৈরি করে টাকা ইনকাম করা খুবই
লাভজনক একটি বিষয়। বর্তমান এই যুগে এসে মানুষ ফোনে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ
ব্যবহার করে থাকে হোক সেটা ইনকাম কিংবা অন্য কোন কাজে।
আপনি চাইলে নিজের থেকে মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। আপনি চাইলে পেইড
অ্যাপ বানিয়ে বিক্রি করতে পারেন যদি কেউ অ্যাপটি ইন্সটল করতে চাই তাহলে তাকে
টাকা পরিশোধ করতে হবে। আপনি যদি আপনার অ্যাপস বিজ্ঞাপণ যোগ করেন তাহলে
গ্রাহক অ্যাপস ব্যবহার করার সময় সেই বিজ্ঞাপনটিতে সামনে যাবে এবং সেই
বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি কোন মোবাইল অ্যাপস
বানাতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কোডিং জানতে হবে।
কোডিং জানলে আপনি নিজে থেকেই মোবাইল অ্যাপস বানাতে পারবেন। একবার একটু
কষ্টকর হলেও কি খুবই লাভজনক টাকা ইনকামের একটি উপায়।
আরো পড়ুনঃ
ছেলেদের মধু খাওয়ার উপকারিতা
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম
বর্তমান এই ডিজিটাল বিশ্ব যুগে ওয়েবসাইট দিয়ে ইনকাম করা খুবই জনপ্রিয়
একটি মাধ্যম। ওয়েবসাইট একটি শক্তিশালী প্লাটফর্ম এটি বিশ্বের যে কোন মানুষের
কাছে আপনার পোস্টটি পৌঁছে দিতে পারে। সকল বড় কোম্পানির একটি নিজস্ব
ওয়েবসাইট আছে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের আনকমন আর্টিকেল
কিংবা গল্প লিখে তা মানুষের মাধ্যমে পৌঁছে দিয়ে ইনকাম শুরু করতে পারেন। আপনি
চাইলে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রয়
করতে পারবেন।
আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইট এসইও করে গুগলে রেঙ্ক বাড়াতে পারবেন। আপনার
ওয়েবসাইটটি মানুষের মাঝে জনপ্রিয় করার জন্য ইউনিক কোন কনটেন্ট লিখে তা
ওয়েবসাইটে আপলোড দিন এমন কোন কন্টাক্ট লিখবেন যে অন্য কেউ এর আগে লিখে
নি। ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা সম্ভব কিন্তু এতে ধৈর্য প্রচুর পরিমাণ দরকার।
শুরুতেই আপনার রেঙ্ক স্কোর নেমে যেতে পারে। কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটে
ধীরে ধীরে ভিউয়ার্স বৃদ্ধি পেলে আপনার আই ইনকামও বৃদ্ধি পাবে।
এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী ও ধৈর্যশীল কাজ। আপনার ওয়েবসাইট ইনকাম পেতে হলে
প্রত্যেকদিন কম করে একটা কনটেন্ট আপলোড দিতে হবে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইট
থেকে ইনকাম পেতে শুরু হবে।
গিগ ক্লিকার্স মাধ্যমে ইনকাম
গিগ ক্লিকর্স এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে আপনি ছোট ছোট টাস্ক পূরণ করে
খুব সহজে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। গিগ ক্লিকর্স আছে
সাধারণত ছোট কাজ দেওয়া হয় যেমন ধরুন ইউটিউবে ভিডিও দেখতে দিবে সেই ভিডিওটি
সম্পূর্ণ দেখতে হবে এবং ভিডিওর মাঝখানে কিছু কোড দিবে সেই কোড গুলো ওই পোস্টে
এসে আপলোড করতে হবে। এটি ইনকাম করার খুবই সহজ একটি মাধ্যম এখানে
কোন পুঁজি লাগে না সম্পূর্ণ ফ্রিতে এই কাজটি করে আপনি প্রতিদিন ৫০০ থেকে
হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাই আপনার মূল্যবান সময় কাজে লাগিয়ে গিগ
ক্লিকর্স আছে ছোট ছোট টাস্ক পূরণ করে ইনকাম করতে শুরু করুন।
এআই দিয়ে ইনকাম
বর্তমান ইন্টারনেট জগতে ব্যাপক পরিমাণে ঝড় তুলেছেন এআই। যে সমস্ত কাজ করতে
ঘন্টার পর ঘন্টা চলে যেত এখন এই আই এর মাধ্যমে খুব সহজেই সেই কাজগুলো করে
অনলাইনে ইনকাম করা টা সহজ হয়ে পড়েছে। তুমি চাইলে এআই দিয়ে ভিডিও বানিয়ে
তা ফেসবুক অথবা ইউটিউবে আপলোড করে অর্থ উপার্জন দিকে এগিয়ে যেতে পারেন।
এখন এআই দিয়ে যে কোন ভিডিও বানালেই তা ভিউয়ার বাড়তেই থাকছে। মানুষের মতো
ভিডিও বানানো যাচ্ছে আপনি দেখলে বুঝতে পারবেন না এটা কি এআই দিয়ে বানানো
নাকি অরিজিনাল মানুষের ভিডিও।
আপনার যদি ইউটিউব চ্যানেল অথবা ফেসবুক পেজ থেকে থাকে তাহলে এআই ভিডিও বানিয়ে
অনেক সহজে ইনকাম শুরু করতে পারবে । বিভিন্ন আর্টিকেল লিখে তা ব্লগার
ওয়েবসাইট আপলোড করে অনেকেই ইনকাম করছেন। এআই ব্যবহার করে গুড বা
সফটওয়্যার বানানোর খুবই সহজ হয়ে পড়েছে। যতদিন এগোচ্ছে এআই টুল নতুন
নতুন ফিচার যুক্ত হচ্ছে। অনলাইন জগতের বেশিরভাগ কাজই খুবই সহজ করে তুলেছেন
এআই।
উপসংহার
অনলাইন জগতে ফ্রী টাকা ইনকাম নিয়ে আমি এতক্ষণ অনেক কিছুই বলেছি। ফ্রী টাকা
ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে কম করে অনলাইনে চার থেকে পাঁচ
ঘন্টা কাজ করাই লাগবে। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করে থাকেন তাহলে অবশ্যই
পরিশ্রম করতে হ। পরিশ্রম ছাড়া কোন কিছু সফল হতে পারবেন না। আলোচনা করলাম সেই
সাইট দিয়ে ইনকাম করা খুবই লাভজনক আপনারা এই সাইটগুলোতে ঘরে বসেই খুব সহজে
ইনকাম করতে পারবেন। আপনাদের বেকার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে অনলাইনে ইনকাম
করার জন্য চেষ্টা করতে থাকুন ।
ফ্রি ইনকাম করে বেশি টাকা উপার্জন করা যায় না আপনি যদি অনলাইনে প্রতিষ্ঠিত
হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইনভেস্ট করা লাগবে। আপনি যদি একজন সকল ফিনান্সার
হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কোর্স কমপ্লিট করা লাগবে তা না হলে অনলাইন
সম্পর্কে বা মার্কেটিং সম্পর্কে আপনি কিছুই বুঝতে পারবেন না। ফ্রি ইনকাম
সাইটে আপনি বেশি এবং খুবই কম টাকা ইনকাম হয়।
আপনি যদি মাসে লক্ষাধিক টাকার বেশি ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই
আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করা লাগবে। অনলাইনে ইনকাম করার জন্য ডিজিটাল
মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয় একটি কৌশল। ফ্রী ইনকাম সাইটে অনেক
সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। বর্তমান ইন্টারনেট যুগে কোন কাজেরই অভাব নাই।
যারা বেকার বসে আছেন তারা ইন্টারনেট জগৎ কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে শুরু
করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url